বেশ্যা
বেশ্যা
কেমন তোদের সমাজ বাবু,
কেমন তোদের শিক্ষা,
চরিত্র তোর নষ্ট হলেও
আমরা দিই পরীক্ষা৷
নাক সিটকাস বেশ্যা বলে,
রাতেই আবার ডাকিস কোলে৷
দিনের বেলা নষ্টা বলিস,
দিন ফুরাতেই কাপড় তুলিস৷
কেমন তোদের শিক্ষা,
চরিত্র তোর নষ্ট হলেও
আমরা দিই পরীক্ষা৷
নাক সিটকাস বেশ্যা বলে,
রাতেই আবার ডাকিস কোলে৷
দিনের বেলা নষ্টা বলিস,
দিন ফুরাতেই কাপড় তুলিস৷
"আঃ, কি মাল , কতোয় যাবি??" বেশ রসিয়ে বললেন একজন ভদ্রলোক। তনু চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইলো, কি আর উত্তর দেবে? রোজি এমন করে কত লোক আসে তাকে কিনতে।
"আরে আরে চল চল, দশ হাজার দেবরে, আহঃ কি মাল ,, যৌবন যেন বেরিয়ে আসছে, আজ রাত টা ভালোই কাটবে" বলে তনু কে টেনে নিয়ে গেল একটা ঘরে।
তনুর এইসব অভ্যেস হয়েগেছে। রোজই কত মানুষ আসে, বুকে পাছায় হাত ও ঘসে। কি বলবে ও?? ও তো এমন জীবন চায়নি, কিন্তু সমাজ তাকে বাধ্য করেছে।
ভদ্রলোক টি তনু কে নিয়ে এসে বিছানায় ফেলে দিয়ে তার সমস্ত কাপড়, সব টুকুই গ্রাস করলো। "উফফ কি খিদে লোকটার" মনে মনে ভাবল তনু।
সব কাজ শেষ করার পর জামা কাপড় পড়ে ভদ্রলোকটি দশ হাজার টাকা ওর মুখের উপর ছুড়ে চলে যায়। কই কেউ তো তাকে কাপড় পড়িয়ে দিলো না। কেই বা দেবে? সবাই তো সুখ চায়, পেলেই তো শেষ, বড়বড় বাবুদের ওতো সময় কোথায়?
তনু উঠে পড়ল , টাকা টা সযত্নে বাক্সের ভিতরে রেখে দেয়।
ছোট থেকেই সে নষ্ট মেয়ে, তনু জানে না কবে থেকে, তবে সবাই তাই বলতো। বাপ মা যে কে সেটাই জানে না ও। একজন সমকামী মানুষই তাকে লালন পালন করে।
খুব ইচ্ছে ছিল বড় হয়ে ডাক্তার হবে। সবার চিকিৎসা করবে। ছোট ছোট ছেলে মেয়ে, গরিব দের বিনামূল্যে ওষুধ দেবে, কিন্তু কে জানে হঠাৎ তার জীবনের গতি স্রোত টাই পাল্টে গেল। স্বপ্ন গুলো যেন সব ছাইয়ের মতন করে উড়ে গেল। কোথায় সেই স্বপ্ন, আর তো খুঁজেই পায়না ও।
এই সব ভাবতে ভাবতেই দ্বিতীয় পুরুষ এসে বুকে হাত দিয়ে বলে" চল রে শালী, আজ তোকে ,,,,,,,,,"।
ইচ্ছের বিরুদ্ধে আজ ও তনু লড়ে চলে, উফফ কি নিদারুন কষ্ট ওর। বিছানায় শুয়ে চোখের জল ফেলে ও।
দ্বিতীয় ভদ্রলোকটি ও কাজ শেষ করে টাকা ছুড়ে চলে যায়
সেই টাকা অতি সাবধানে গুছিয়ে রাখে তনু।
কারণ তার মেয়েকে সে ডাক্তার করে তুলবে, যে এখন বিদেশে পড়াশুনো করতে গেছে।।।। @ শুভম
"আরে আরে চল চল, দশ হাজার দেবরে, আহঃ কি মাল ,, যৌবন যেন বেরিয়ে আসছে, আজ রাত টা ভালোই কাটবে" বলে তনু কে টেনে নিয়ে গেল একটা ঘরে।
তনুর এইসব অভ্যেস হয়েগেছে। রোজই কত মানুষ আসে, বুকে পাছায় হাত ও ঘসে। কি বলবে ও?? ও তো এমন জীবন চায়নি, কিন্তু সমাজ তাকে বাধ্য করেছে।
ভদ্রলোক টি তনু কে নিয়ে এসে বিছানায় ফেলে দিয়ে তার সমস্ত কাপড়, সব টুকুই গ্রাস করলো। "উফফ কি খিদে লোকটার" মনে মনে ভাবল তনু।
সব কাজ শেষ করার পর জামা কাপড় পড়ে ভদ্রলোকটি দশ হাজার টাকা ওর মুখের উপর ছুড়ে চলে যায়। কই কেউ তো তাকে কাপড় পড়িয়ে দিলো না। কেই বা দেবে? সবাই তো সুখ চায়, পেলেই তো শেষ, বড়বড় বাবুদের ওতো সময় কোথায়?
তনু উঠে পড়ল , টাকা টা সযত্নে বাক্সের ভিতরে রেখে দেয়।

খুব ইচ্ছে ছিল বড় হয়ে ডাক্তার হবে। সবার চিকিৎসা করবে। ছোট ছোট ছেলে মেয়ে, গরিব দের বিনামূল্যে ওষুধ দেবে, কিন্তু কে জানে হঠাৎ তার জীবনের গতি স্রোত টাই পাল্টে গেল। স্বপ্ন গুলো যেন সব ছাইয়ের মতন করে উড়ে গেল। কোথায় সেই স্বপ্ন, আর তো খুঁজেই পায়না ও।
এই সব ভাবতে ভাবতেই দ্বিতীয় পুরুষ এসে বুকে হাত দিয়ে বলে" চল রে শালী, আজ তোকে ,,,,,,,,,"।
ইচ্ছের বিরুদ্ধে আজ ও তনু লড়ে চলে, উফফ কি নিদারুন কষ্ট ওর। বিছানায় শুয়ে চোখের জল ফেলে ও।
দ্বিতীয় ভদ্রলোকটি ও কাজ শেষ করে টাকা ছুড়ে চলে যায়
সেই টাকা অতি সাবধানে গুছিয়ে রাখে তনু।
কারণ তার মেয়েকে সে ডাক্তার করে তুলবে, যে এখন বিদেশে পড়াশুনো করতে গেছে।।।। @ শুভম
বেশ্যা
Reviewed by M Raj Editing Tips
on
July 31, 2018
Rating: 5
